‘টকিং টম’ নিয়ে এই তথ্য গুলো নিশ্চিত আপনার অজানা


প্রকাশের সময়: Mon, May 30th, 2016 | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

Talking-Tom-Cat-2-main-580

ছোটদের কথা ভেবেই বাজারে নিয়ে আসা হয়েছিল ‘টকিং টম’-কে। কিন্তু, মজাদার এই বিড়ালের কাণ্ডকারখানা শুধু ছোটদের কাছে নয় বড়দের কাছেও সমান জনপ্রিয়।
প্রথমে ভিডিও গেমস হিসেবে ‘টকিং টম’-কে বাজারে নিয়ে আসা হয়। কিন্তু, ‘টকিং টম’-কে স্মার্টফোনে অ্যাপস হিসাবে প্রকাশ করার পরই তার জনপ্রিয়তা শিখরে পৌঁছায়। কিন্তু আমরা হয়তো জানিনা কে এই টকিং টমের জন্মদাতা। কবে এটি ভিডিও গেমস হিসেবে বাজারে আসে। চলুন আজ জেনে আসি সেই সব অজানা তথ্যগুলো।
১. টকিং টম-এর জন্মদাতা বহুজাতিক বিনোদন সংস্থা ‘আউটফিট সেভেন লিমিটেড’।
২. ২০১০ সালে ‘টকিং টম’-এর জন্ম।
৩. ‘টকিং টম’-কে নিয়ে এখনও পর্যন্ত ১৫টি অ্যাপস বাজারে আছে।
৪. ২০১০ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ‘টকিং টম’-এর কমপক্ষে ৩০০ কোটি বার ডাউনলোড হয়েছে।
৫. ‘টকিং টম’-এর সাফল্যে তার পরিবারের আরও ৫ জনকে যোগ করা হয়েছে। এরা হল ‘টকিং এঞ্জেলা’, ‘টকিং জিঞ্জার’, ‘টকিং বেন’, ‘টকিং হ্যাঙ্ক’, ‘টকিং পিয়েরে’।
৬. ‘টকিং টম অ্যান্ড ফ্রেন্ডস’ নামে সিনেমা ও টেলিভিশন সিরিজও আছে।
৭. ‘টকিং টম’-এর খেলনাও বাজারে আছে।
৮. ‘টকিং টম’-এর সঙ্গীরা— ‘টকিং এঞ্জেলা’— টমের বান্ধবী, ‘টকিং জিঞ্জার’— টমের ভাগ্নে। ‘টকিং বেন’— দু’বছরের বাদামী রঙের সারমেয় এবং টমের বন্ধু। ‘টকিং পিয়েরে’— একটি পায়রা এবং গান শুনতে ভালবাসে। ‘টকিং হ্যাঙ্ক’— নীল ও সাদা রঙের সারমেয়। টমের রুমমেট এবং টমের বান্ধবী অ্যাঞ্জেলার রোল মডেল।
৯. ইউটিউবে ‘টকিং টম’-এর মিউজিক ভিডিও আছে।
১০. ছোটদের বিনোদন এবং শিক্ষায় ‘টকিং টম’ একাধিকবার পুরস্কার জিতেছে।